123 Main Street, New York, NY 10001

ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক মার্কেট এই সপ্তাহে পতনের মুখে পড়েছে, যেখানে সূচক ও লেনদেনের পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে। বুধবার প্রথমে উত্থানের সাথে শুরু হলেও দুপুরের পর থেকে উভয় বাজারে সূচকের ধারাবাহিক পতন দেখা গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩১ পয়েন্ট কমে যায়, যা বাজারের সংকোচনেরই লক্ষণ। একইসাথে ডিএসইএস শরিয়াভিত্তিক সূচক ১১ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ শেয়ার ডিএস-৩০ ৭ ব্লে ১৮ পয়েন্ট হারিয়েছে। মোট ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে ২২৩টির শেয়ার দর কমে গিয়েছে, ১২৪টির দর বেড়েছে এবং ৫১টির অবস্থা অপরিবর্তিত। তিন ক্যাটাগরি—এ, বি এবং জেড—সব ক্ষেত্রেই বেশিরভাগ সংস্থা শেয়ার হারিয়েছে। সর্বোচ্চ লাভজনক ক্যাটাগরিতে ২১৯ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২টির, আবার দর কমে গেছে ১২৩টির। ব্লক মার্কেটেও এদিন ২৯ কোম্পানির শেয়ার ২৩ কোটি টাকায় বিক্রি হয়েছে, যার মধ্যে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ সর্বোচ্চ ১০ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে। সার্বিক লেনদেনের পরিমাণও কমে গেছে; পুরো দিন জুড়ে ডিএসইতে মোট ৯৫৩ কোটি টাকার শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে, যা আগের দিন ছিল প্রায় ১ হাজার ৩৭ কোটি টাকা। এই সপ্তাহে শেয়ার দর najbardziej বেড়েছে ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক লিমিটেডের ১০ শতাংশ, অন্যদিকে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার মূল্য ৭ শতাংশের বেশি কমে তলানিতে উঠেছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও একই পরিস্থিতি দেখা গেছে— সূচক ৭৫ পয়েন্ট পতন হয়েছে। সেখানে ২২৮ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৯০টির, কমেছে ১০৯টির এবং ২৯টির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। গত দিনের লেনদেনের পরিমাণ গত দিনের তুলনায় অর্ধেক নেমে ৯ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনে ছিল ১৮ কোটি। শীর্ষে রয়েছে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, যার শেয়ারের দাম ১০ শতাংশ বেড়েছে, এবং সবচেয়ে বেশি দর পতন হয়েছে মেট্রো স্পিনিং লিমিটেডের শেয়ারে, ৯ শতাংশের বেশি কমে গেছে। এই পরিস্থিতি দুই বাজারেই অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দেয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *