123 Main Street, New York, NY 10001

দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা পেঁয়াজের আমদানি অব্যাহত রাখতে সরকারি অনুমতি অব্যাহত রাখার জোর দাবি জানান। তারা আরও বলেন, আমদানির ক্ষেত্রে ৩০ টনের বাধ্যবাধকতা বাতিল করলে সরবরাহ আরও সহজ হবে। বুধবার হিলি স্থলবন্দরের সংগঠনটির কার্যালয়ে একটি জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানানো হয়। সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, যদি অনুমতি দেওয়া না হয়, তবে পেঁয়াজের আমদানি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন হিলি আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক ও অন্যান্য আমদানিকারকরা। তারা জানায়, ১৪ আগস্ট সরকার পেঁয়াজের আইপি (ইম্পোর্ট পারমিট) অনুমোদন দেয়, যার ফলে ১৭ আগস্ট থেকে তারা পেঁয়াজ আমদানি শুরু করেন। এতে দেশের বাজারে সরবরাহ বেড়ে দাম কমতে শুরু করে। কিন্তু ১৯ আগস্ট হঠাৎ করে আবারও আইপি বন্ধ করে দেওয়া হয়। বর্তমানে আবেদন করেও কোনো আইপি ইস্যু করা হচ্ছে না, ফলে অনেক আমদানিকারক আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছেন। অসংখ্য ট্রাকের চালক ও পণ্যবাহী ট্রাক সীমান্তের ওপারে আটকা পড়ে গেছে। সংবাদ সম্মেলনে যারা ইতোমধ্যে আইপির জন্য আবেদন করেছেন এবং ভারতে পেঁয়াজ কিনে ট্রাকে লোড করে রেখেছেন, তাঁদের জন্য পেঁয়াজের আমদানি দ্রুত শুরু করার জন্য অনুমতির প্রয়োজনীয়তার কথাও জানানো হয়। সরকারি অনুমতি থাকলে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম কমে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন সংগঠনের নেতারা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *