123 Main Street, New York, NY 10001

অবশেষে পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি দলে পুনঃপ্রবেশ করেছেন সাবেক অধিনায়ক বাবর আজম। দেশের মাটিতে অনুষ্ঠিত হবে দুটি গুরুত্বপূর্ণ সিরিজ। প্রথমে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজটি অনুষ্ঠিত হবে, তারপরে শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ের সঙ্গে অংশ নেওয়া তিনদেশীয় টুর্নামেন্টের জন্য ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করা হয়। বাবর আজম এর আগে এই ফরম্যাটে পাকিস্তানের জন্য সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। প্রায় ৪০ এর গড়ে তিনি ৪২২৩ রান করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে ৩৬টি ফিফটি এবং ৩টি সেঞ্চুরি। তবে, স্ট্রাইক রেট নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে সমালোচনা থাকলেও, তাঁর ফিরে আসার গুজব ছিল অনেক দিন ধরেই, যা অবশেষে সত্যি হলো। তিনি এই দলে আবারো জায়গা পেয়েছেন, যা ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্য আশার খবর। মূল দলের সঙ্গে দলে ফিরেছেন পেসার নাসিম শাহও, যিনি গত মাসে এশিয়া কাপের দলে ছিলেন না। এশিয়া কাপে অধিনায়কত্ব নিয়ে কিছু সমালোচনা থাকলেও, এই সিরিজে পাকিস্তানের নেতৃত্বে থাকছেন সালমান আলী আগা। এছাড়া, অফ স্পিনার উসমান তারিকও দলে এসেছেন, যিনি শেষদিকে সিপিএলে ২০ উইকেট নিয়েছেন। রিজার্ভ হিসেবে আছেন ফখর জামান ও হারিস রউফ, যাঁরা মূল দল থেকে বাদ পড়েছেন। মোহাম্মদ হারিস এই টুর্নামেন্টে খেলবেন না। পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে এই টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু হবে আগামী ২৮ অক্টোবর। তিনটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে রাওয়ালপিন্ডি ও লাহোরে, আর তিন দিনব্যাপী ত্রিদেশীয় সিরিজ চলবে ১৭ থেকে ১৯ নভেম্বর। পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বে থাকছেন সালমান আলী আগা। অন্যান্য সদস্যরা হলো আবরার আহমেদ, আবদুল সামাদ, ফাহিম আশরাফ, হাসান নেওয়াজ, মোহাম্মদ নেওয়াজ, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, মোহাম্মদ সালমান মির্জা, নাসিম শাহ, সাহিবজাদা ফারহান, সাইম আইয়ুব, শাহিন শাহ আফ্রিদি, উসমান খান (উইকেটকিপার) ও উসমান তারিক। রিজার্ভে রয়েছেন ফখর জামান, হারিস রউফ ও সुफিয়ান মুকিম। একই সময়ে, এই সফরে পাকিস্তান তিনটি ওয়ানডে ম্যাচ খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে, যা ১১ থেকে ১৫ নভেম্বর চলবে। এরপর শ্রীলঙ্কার সঙ্গে আরও তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ রয়েছে। এই সিরিজের জন্য ১৬ সদস্যের দল ঘোষণা করা হয়, যেখানে অধিনায়কত্ব হারানো রিজওয়ান আবার দলে ফিরেছেন। অন্যদের মাঝে ফয়সাল আকরাম, হারিস রউফ ও হাসিবউল্লাহও অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শুরুটা ছিল দুঃস্বপ্নজনক। প্রথম ম্যাচে ভারতের কাছে ভরাডুবির পর, দ্বিতীয় ম্যাচে ইরানকে হারিয়ে ফিরে আসে। তৃতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে তারা টানা দ্বিতীয় জয় পায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, থাইল্যান্ডের কাছে হেরে তারা কোটার বাইরে চলে যায়। শেষ দুই ম্যাচে বাংলাদেশ হারিয়ে ফেললেও ফাইনালে ওঠার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি। ইয়াং ক্রিকেট দলের পারফরম্যান্স আগের আসরগুলোতেও বেশ চমকপ্রদ হলেও পদক জেতা হয়নি। তবে, এবারের যুব গেমসে কাবাডি ডিসিপ্লিনে বাংলাদেশের সফলতা এসেছে, যেখানে তারা দুটি ব্রোঞ্জ পদক অর্জন করেছে, যা তাদের সেরা পারফরম্যান্স হিসেবে বিবেচিত।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *