123 Main Street, New York, NY 10001

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের δεύτεрым কার্যদিবসে সামান্য পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন কিছুটা কমে গেছে। তবে একদিকে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর কমলেও, অন্যদিকে বেশ কিছু কোম্পানির দর বেড়েছে। বিশেষ করে ‘পচা’ বা ‘জেড’ স্তরের বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, যা বাজারে কিছুটা উজ্জীবনী সৃষ্টি করেছে।

বেশিরভাগ ভালো কোম্পানির শেয়ারের দর কমায় ডিএসইতে প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স কিছুটা পতন হয়েছে। তবে লেনদেনের পরিমাণ মোটামুটি অব্যাহত থাকলেও তা ছিল ১৪০০ কোটি টাকার বেশি। এর ফলে চলতি বছরে দুবার ১৪০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেনের রেকর্ড হয়েছে।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এশিয়ার বাজারগুলোর মতোই বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এ ছাড়াও সূচকগুলোর মধ্যে কিছু বৃদ্ধি দেখা গেছে, যদিও লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা হ্রাস পেয়েছে।

বিকেলে ডিএসইতে সব খাতের মিলিত তালিকায় দেখা গেছে, ১২৭টি কোম্পানির শেয়ার বা ইউনিটের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, যেখানে দাম কমেছে ২২৩টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টি। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৬২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। একই সঙ্গে, বাছাইকৃত ৩০ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৯১ পয়েন্টে পৌঁছেছে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২২৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

লেনদেনের পরিমাণে দেখা গেছে, ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৪০০ কোটি ৮৪ লাখ টাকার। এর আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৪১১ কোটি ৯০ লাখ টাকা। ফলে, সামান্য কমেছে লেনদেনের পরিমাণ, তবে নিয়মিতভাবে দুই কার্যদিবসই ১৪০০ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন সম্ভব হয়েছে।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই ৪৮ পয়েন্ট বেড়েছে। বাজারে অংশ নেওয়া ২৬৪ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২৭টির দাম বেড়েছে, ১১১টির দাম কমেছে এবং ২৬টির কোনও পরিবর্তন হয়নি। মোট লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ৫১ লাখ টাকা, যা আগের কার্যদিবসের তুলনায় কিছুটা কম—১৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *