123 Main Street, New York, NY 10001

চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসে সৌদির রিয়াদে অনুষ্ঠিত হবে ফিফা ই-বিশ্বকাপের মূল টুর্নামেন্ট। এর আগে, এ প্রতিযোগিতার জন্য আলাদা বিভাগে বাছাই পর্ব অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে অংশগ্রহণের জন্য খেলোয়াড়দের নির্বাচন করা হবে। এই বাছাইপ্রক্রিয়া শুরু হবে সেপ্টেম্বর, অক্টোবরে এবং সেপ্টেম্বরের ৫, ২০ ও অক্টোবরের ৫ তারিখে তিনটি ধাপে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এবারের এই দুর্দান্ত অভিজ্ঞতার জন্য কেন একেবারে নতুনভাবে শুরু করতে যাচ্ছে, সেটা হলো ই-স্পোর্টসের মাধ্যমে বিশ্ব মানচিত্রে নিজেদের তুলে ধরা। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বের জন্য দক্ষ খেলোয়াড় বাছাই করছে। এখানে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়রা এই তিন বিভাগে বাছাই পর্বে অংশ নেবে: ই-ফুটবল কনসোল, মোবাইল এবং রকেট লীগ। বাছাই পর্বে বাছাইকৃত প্রার্থীরা বাংলাদেশের জন্য প্রতিনিধিত্ব করবেন এশিয়া-ইস্ট ও ওশেনিয়া অনলাইন রিজিওনাল কোয়ালিফায়ার্সে। সেখান থেকে প্রতিটি বিভাগে শীর্ষ খেলোয়াড়রা সরাসরি রিয়াদে অনুষ্ঠিত ফিফা ই-বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবে—কনসোল বিভাগে ৩ জন ও মোবাইল বিভাগে ৪ জন। গত রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল বলেন, ‘আমরা এখন ই-স্পোর্টসের নতুন এক যাত্রা শুরুর পথে। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো ফুটবলকেই কেন্দ্র করে এগিয়ে যাওয়া। বাংলাদেশও খুব দ্রুত এই ক্ষেত্রে বিশ্বমানের হয়ে উঠবে বলে আশাবাদী।’ তিনি আরও বলেন, ‘অতীতে যেখানে ই-স্পোর্টস কেবল বিনোদনের জন্য দেখা হতো, বর্তমানে এটি বিশ্বজুড়ে প্রতিযোগিতামূলক এবং বাণিজ্যিকভাবে সফল ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। বাংলাদশের গেমাররা যতই উন্নতি করুক, শীর্ষে উঠে আসার সম্ভাবনা উজ্জ্বল।’ বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতামূলক ভিডিও গেমিং ক্রীড়া হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে এবং বাংলাদেশও এই স্বীকৃতি পেয়েছে। গত ১৩ জুলাই যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ই-স্পোর্টসকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *