123 Main Street, New York, NY 10001

মৌলিকভাবে শুরু হয়েছিল প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের জন্য উদ্বেগজনক পরিস্থিতি। একদিকে ইংল্যান্ডের দলতৃতীয় উইকেটের জন্য মাত্র ৫ রানে পতনের জন্য সংগ্রাম করছিল, অন্যদিকে নিউজিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানরা শুরুতে ২৪ রানে গুটিয়ে গিয়েছিলেন। তবে দ্বিতীয়ার্ধে পার্থক্য তৈরি করে নিউজিল্যান্ড। ইংল্যান্ডের অধিনায়ক হ্যারি ব্রুকের অসাধারণ ১৩৫ রান ও অন্যান্য ব্যাটসম্যানদের যথাযথ অবদানও ম্যাচের ফলাফল বদলে দিতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত, নিউজিল্যান্ডের দুর্দান্ত ব্যাটিং ও বলের দৌরাত্ম্যে তারা ৬ উইকেটের জয় পেয়েছে। অধিনায়ক হ্যারি ব্রুকের মহাতারকার মতো ১৩৫ রানের ইনিংস নিয়ে সাজানো ইংল্যান্ডের এক অন্তিম প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলেও তিনি ম্যাচের সেরা হিসেবে সম্মানিত হন। অন্যদিকে, নিউজিল্যান্ডের ড্যারিল মিচেল ৭৮ রান করে অপরাজित থাকেন এবং ব্রেসওয়েল ও স্যান্টনারদের অবদানে তারা জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় লক্ষ্য অতিক্রম করে। রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই নিউজিল্যান্ডের উইকেট পড়ে যায়, তবে এর পরে টম ল্যাথাম ও মিচেলসহ অন্য ব্যাটসম্যানরা দেরি না করে দলের জন্য জয়ে মূল ভুমিকা পালন করেন। ইংল্যান্ডের শুরুটা ভালো ছিল না, জাকারি ফাকসের দাপটে প্রথম দিকে মাত্র ৫ রানে ৩ উইকেট হারায় তারা। এরপর ব্রুকের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের কারণে ইংল্যান্ডের ইনিংস শুরুর বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠে। শেষের দিকে উডের ৫ রানের অবদান এবং জুটিতে ৫৭ রান করে ইংল্যান্ডের সংগ্রহে মূল্যবান সংযোজন ঘটে। তবে শেষ পর্যন্ত, নিউজিল্যান্ডের শক্তিশালী ব্যাটিং ও বলের মাধ্যমে তারা জয় হাসিল করে। এই জয় দিয়ে তিন ম্যাচ সিরিজে তারা ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল। সংক্ষেপে, ইংল্যান্ডের ইনিংস শেষ হয় ২২৩ রানে, আর নিউজিল্যান্ডের চূড়ান্ত সংগ্রহ ২২৪ রান, যেখানে বেশিরভাগ রানই এসেছে মিচেল ও ব্রেসওয়েলের পারফরম্যান্স থেকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *